1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অর্থ ৩৩ গুণ বেড়ে ৮,৮০০ কোটির বেশি, অর্থনীতিবিদরা বলছেন পাচার সন্দেহ ছাতকে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৯টি বালুবাহী নৌকা জব্দ, আটক ৭ ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হস্থক্ষেপে ট্রাম্পকে সংযতের আহ্বান বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমার মধ্যনগরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ১৬ জন আটক, ২টি নৌকাও জব্দ সুনামগঞ্জ চেম্বার ১১ মাস ধরে অচল, আইআরসি নবায়ন ও আমদানি কার্যক্রমে চরম অনিশ্চয়তা ভারত-মেঘালয় সীমান্তে রাতের কারফিউ, সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির কড়া নজরদারি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও আ. লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রচারণা নিষিদ্ধ ভারত, পাকিস্তান যুদ্ধ: ‘জেতেনি কেউ’ দোয়ারাবাজারে মেসেঞ্জার গ্রুপ থেকে রিমুভ করার জেরে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত কলেজ ছাত্র পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র না রাখার সিদ্ধান্ত, এপিবিএনের কাছে থাকবে

রাজু ভাস্কর্যের পাশে ফের বসল রবীন্দ্রনাথের ভাস্কর্য

  • আপডেট টাইম :: শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ৬.৫১ পিএম
  • ১০০ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক::
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাশে আবারও রবীন্দ্রনাথের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে এই ভাস্কর্যটি ফের স্থাপন করা হয়েছে। এ সময় ভাস্কর্যের পাশে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং সকল ধরনের সেন্সরশিপ বন্ধ কর’ ও ‘তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলে থাকি’ লেখা সংবলিত ব্যানার দেখা যায়।
এর আগে গত মঙ্গলবার বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং সব ধরনের সেন্সরশিপের ওপর প্রতিবাদ জানিয়ে এই ভাস্কর্য স্থাপন করেন ঢাবি চারুকলা অনুষদের কিছু শিক্ষার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার নীতিমালাবহির্ভূত উল্লেখ করে ভাস্কর্যটি সরিয়ে ফেলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ভাস্কর্যের ভাঙা অংশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে ভাস্কর্য স্থাপনের সাথে যুক্ত ও ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের একাংশের সভাপতি শিমুল কুম্ভকার বলেন, ‘যেহেতু ভেঙে ফেলা হয়েছিল, সেটা প্রমাণ করে যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাকস্বাধীনতা ও মুক্তচিন্তার স্বাধীনতার বিষয়টি সমর্থন করে না। এই ভাস্কর্যটা ভেঙে ফেলা তাদের সরকারের দালালিরই নামান্তর। সে কারণেই আমরা ভাঙা রবীন্দ্রনাথকে আবার প্রতিবাদীরূপে স্থাপন করেছি।’
এ বিষয়ে ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, ‘এই ভাস্কর্য অবৈধ বলেই এটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমরা শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করব তারা যেন এটি সরিয়ে ফেলে। শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়―এমন কিছু যেন তারা না করে। এটি নিয়ে তারা যদি ভবিষ্যতে কিছু করতে চায় তাহলে আমরা ধরেই নেব যে তারা অন্য কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে এসব করছে।’

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!