1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:৪১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
পশ্চিমবঙ্গের বাজারে কেমন বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের ইলিশ! অক্টোবরে সিলেট বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হবে! রংপুরে ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করলেন বঞ্চিত কর্মী ধর্মপাশা ও মধ্যনগরে আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সেলিম আহমেদের প্রচারণা এবার ‘তৃণমূল বিএনপি’র চেয়ারপারসন হলেন সিলেটের শমসের মবিন চৌধুরী অসামাজিক কার্যকলাপ: শিমুলবাক ইউপি চেয়ারম্যানের আবাসিক হোটেল থেকে তরুণ-তরুণী আটক গত সিটি নির্বাচনে প্রার্থী না হওয়ায় সিলেটের মেয়র আরিফকে বড় পুরস্কার দিল বিএনপি ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির শপথগ্রহণ সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাব নির্বাচন: সভাপতি পঙ্কজ সম্পাদক এ আর জুয়েল শাল্লা উপজেলা প্রেসক্লাবের অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

ধর্মপাশায় ৫ম শ্রেণি পাসের আগেই ৮ম শ্রেণি পাস

  • আপডেট টাইম :: মঙ্গলবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৮, ২.৪৬ পিএম
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

রাজু ভুঁইয়া, ধর্মপাশা::
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের সুখাইড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী কাম নৈশ্য প্রহরী বিপ্লব দাসের বিরুদ্ধে ভূয়া সনদপত্র দিয়ে সাড়ে চার বছর ধরে চাকরি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সনদপত্র অনুযায়ী তিনি ৫ম শ্রেণি পাসের আগেই ৮ম শ্রেণি পাস করেছেন। বিপ্লব দাস ওই ইউনিয়নের সুখাইড় গ্রামের অনাদি রঞ্জন দাসের ছেলে। সোমবার বিকেল ৩টায় একই গ্রামের মো. আইন উদ্দিনের ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম (পল্টু) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
জানা যায়, বিপ্লব দাস ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর ধর্মপাশা উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের সুখাইড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী কাম নৈশ্য প্রহরী হিসেবে যোগদান করেন। ওই বছরের ১৪ জানুয়ারি উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় তিনি নিয়োগ কমিটির কাছে অস্টম শ্রেণি পাসের একটি সনদপত্র দেখান। সনদপত্রটি তিনি ২০১২ সালের ৭ জানুয়ারি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার আমাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে সংগ্রহ করেছেন। এই সনদপত্র অনুযায়ী তিনি ২০০৭ সালে অস্টম শ্রেণি পাস করেন। কিন্তু সুখাইড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পরের বছর অর্থ্যাৎ ২০০৮ সালে পঞ্চম শ্রেণি পাস করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন সুখাইড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
অভিযোগকারি মো. আমিনুল ইসলাম (পল্টু) বলেন, ‘আমিসহ ওই নিয়োগ পরীক্ষায় ৮জন অংশগ্রহণ করেছিলাম। আমরা কেউ উত্তীর্ণ হয়নি। কিন্তু ভূয়া সনদপত্র দিয়ে বিপ্লব দাসের চাকরি কিভাবে হয়েছে বুঝতে পারিছ না। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হউক।’
এ ব্যাপারে বিপ্লব দাসের মুঠোফোন বন্ধ থাকায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রনজয় কুমার তালুকদার বলেন, ‘বিপ্লব ২০০৮ সালে এ বিদ্যালয় থেকেই পঞ্চম শ্রেণি পাস করেছে। নিয়োগ পরীক্ষার সময় শুধুমাত্র অস্টম শ্রেণি পাসের সনদপত্র দেখা হয়েছিল বলে বিষয়টি কারও নজরে পড়েনি।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জালাল উদ্দিন বলেন, ‘আমি এখানে নতুন এসেছি। বিষয়টি আমার জানা নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুন খন্দকার বলেন, ‘এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!