1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
৪২ হাওরে ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণে সার্ভে শুরু: অক্ষত বাঁধকে বিক্ষত না দেখানোর দাবি কৃষকদের বিপ্লব ও সংহতি দিবসের অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নূরুলকে প্রার্থী ঘোষণার দাবি তৃণমূলের জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিল গেলেন রাজীব চৌধুরী সুনাগঞ্জসহ সিলেটের ১৪ টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা জেলায় মোট ভোটার ২০ লাখ ৫০ হাজার ৯৯৪ জন, বেড়েছে ১ লক্ষ ২৮ হাজার ৮২৫জন জনগণ আমার একাউন্ট, আমি তাদের গোলাম : কামরুজ্জামান কামরুল সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ ডিআইজি এহসানউল্লাহ মুসলিম দেশগুলো গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে তুরস্কে বৈঠক করবে অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে : বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ ব্যাংকের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সঞ্চয়পত্র জালিয়াতি: ২.৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিল চক্র

‘আগামী নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে’

  • আপডেট টাইম :: সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০২২, ৭.০৪ পিএম
  • ২৪৬ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক::
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনের আগেই একটা রিপোর্ট নিই বিভিন্ন সূত্র থেকে। কোনো কেন্দ্রগুলো ভার্নারেবল হতে পারে। র‌্যাব, বিজিবি, সেনার কাছে সেই তালিকা আমরা দিই।

তারা পর্যালোচনা করে কোথায় সেনা, কোথায় র‌্যাব, কোথায় বিজিবি আলোচনা করে তারা সেই সিদ্ধান্ত নেয়।

আজ সোমবার (২৯ আগস্ট) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, জোরপূর্বক কেউ ভোট দিতে চাইলে প্রথমে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহায়তা নেবেন। তারা না পারলে বিজিবি কিংবা সেনার সহায়তা নেবেন। আমাদের কন্ট্রোল রুম থাকে, সবার হাতে মোবাইল আছে, সাথে সাথে যোগাযোগ করবেন। বিজিবি যাবে, বিজিবি না পারলে সেনাকে ডাকবে। আশাকরি র‌্যাব, বিজিবি পারবে না এমন নয়। হয়তো লাখে একটা এমন ঘটনা ঘটতে পারে। সেটা হলে সে নির্বাচন বন্ধ থাকবে। পরবর্তী তারিখে আবার নির্বাচন হবে।

তিনি বলেন, একাধিক দিনে ভোট বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে করা কঠিন। তবে এজন্য আইনে কোনো বাধা নেই। গণ প্রতিনিধিত্ব আদেশে আমাদের দেশে একাধিক দিনে নির্বাচন করার ব্যবস্থা আছে। তবে আমাদের এখানে একাধিক দিনে নির্বাচন হয় না। কারণ এটা তো ছোট দেশ। ভারতে তো একদিনে সম্ভব নয়। আমাদের এখানে তো সম্ভব। বরং একাধিক দিনে করলে আরও নানা রকম জটিলতা দেখা দেবে। একটা সুবিধা করার জন্য আরো দশটা অসুবিধা যদি তৈরি হয়, সেই পন্থা অবলম্বন করা ঠিক হবে না।

তিনি আরো বলেন, মন্ত্রণালয়ের সেবা, কাজ ভিন্ন। ইসির অধীনে আনলে জনগণকে কষ্ট দেওয়া ছাড়া তো কিছু হবে না। তবে নির্বাচনের সময় যে সহযোগিতা দরকার, সেটা নেব। তারা সেটা দিতে বাধ্য। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ব্যাংক, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, তারা তো প্রেষণে নিয়োগ হয়। এটা অলরেডি আইনে আছে। কাজেই ইসির অধীনে মন্ত্রণালয় আনার প্রয়োজন নেই।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, কোনো দল নির্বাচনে আসা, না আসা গণতান্ত্রিক অধিকার। সেই অধিকার আমরা হস্তক্ষেপ করতে পারবো না। তারা কী ধরণের সহযোগিতা চয় তা আমাদের কাছে এসে বলতে হবে। এবং এমন সহায়তা চাইবে যেটা নির্বাচন কমিশনের দেওয়ার ক্ষমতা আছে। এখন একটা দল যদি বলে আমাদের ফান্ড দিতে হবে, সেটা দেওয়ার ক্ষমতা তো আমাদের নেই।

যারা আলোচনা করেছেন ইভিএমে নিয়ে, মতামত দিয়েছে তাদেরকেই আমরা আমলে নিয়েছি। বিএনপি তো আলোচনায় আসে নাই। আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি যে ইভিএমের পক্ষেই বেশি বলেছেন বলে জানান তিনি।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!