1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

র‌্যাবের তালিকায় সারা দেশে নিখোঁজ ২৬১

  • আপডেট টাইম :: বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১৬, ১০.২৮ এএম
  • ৫৬৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেক্স::
গুলশান ও শোলাকিয়ায় হামলায় ঘরছাড়া তরুণদের জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশের পর নিখোঁজদের অনুসন্ধানে যায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। এর আগে তাদের পক্ষ থেকে নিখোঁজ ১০ যুবকের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
র‌্যাবের অনলাইন মিডিয়া সেলের ফেইসবুক পাতায় মঙ্গলবার রাত সোয়া ১১টার দিকে নিখোঁজ ২৬২ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
তবে তাদের একজন পরিবারের কাছে ফিরে এসেছেন বলে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন,“তারা নিখোঁজ রয়েছে। তাদেরকে আমরা জঙ্গিও বলছি না।”

এদের বিষয়ে কোনো তথ্য পেলে র‌্যাবের নিকটতম ক্যাম্পে জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে। অথবা ০১৭৭৭৭২০০৫০ মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া ফেইসবুকে িি.িভধপবনড়ড়শ.পড়স/ৎধনড়হষরহবসবফরধপবষষ/ এবং পুনবৎপৎরসব@ৎধন.মড়া.নফ অ্যাড্রেসে মেইল করে তথ্য জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
নিখোঁজরা হলেন- মো. সাইদুল ইসলাম (৩৫), তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ার ধুনটের মাধবডাঙা, থাকতেন ঢাকার বনানীতে; ফারহান হোসেন, ঢাকার রূপনগরের বাসিন্দা; ওমর ফারুক (২৪), তার গ্রামের বাড়ি নাটোরের মগড়াইগ্রাম থানার জোয়ারবাজার, দৈনিক দেশবার্তায় নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন; ঢাকা সেনানিবাসের মেজর কবির আহমেদ তালুকদারের ছেলে আহমেদ আজওয়াদ ইমতিয়াজ তালুকদার (অমি), কুচক্ষেতের বাসিন্দা সেনা কর্মকর্তা কর্নেল মশিউরের ছেলে জিলানি ওরফে আবু জিদাল, মিরপুরের ডিওএইচএসের মো. আশেকুর রহমান, তৌফিক হোসেন খান, আশরাফ মো. ইসলাম, গুলশানের শেহজাদ রউফ ওরফে অর্ক, সেগুনবাগিচার ওয়াকি চৌধুরী, জিগাতলার তাওসিফ হোসেন, তেহজীব করিম ঢাকার শেরেবাংলা নগরের বাসিন্দা, মো. সাব্বির হোসেন শুভ (২২) বাড্ডার হাজীপাড়ার বাসিন্দা, গুলশানের মানারাত কলেজের বিবিএর ছাত্র; মো. সাজাদ রউফ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বাসা, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব রয়েছে; ঢাকার তেজগাঁওয়ের মো. মঈনউদ্দীন (২০), মো. জুবায়ের হোসেন ফারুক (২৫), মো. জুয়েল (২৫), সিরাজুল ইসলাম (৩০), মোক্তার আহমেদ ওরফে মাকসুদুর রহমান (৩০), মো. রাকিবুল ইসলাম (২৩), মো. মঞ্জুর (৩০), মো. মোস্তাফিজুর রহমান (২৪), কাজী মো. মঈনউদ্দীন শরীফ, বাবুল জমাদার (৩০) ঢাকার শ্যামপুরের বাসিন্দা, চকবাজারের শামসুল আলম (৩৫), কমরউদ্দিন (৩০) উত্তর বাড্ডার বাসিন্দা, বাড্ডার জুনায়েদ খান, ধানম-ির জুবায়েদুর রহিম, ওয়ারির মো. জুলহাস শেখ, যাত্রাবাড়ীর আবু মুসা, রমনার মো. মোস্তাহার (১৮), শনিরআখড়ার মো. হাবিবউল্লাহ (২৬), শান্তিনগরের ইব্রাহিম হাসান খান, তেজগাঁওয়ের ইন্দিরা রোডের মো. আব্দুল হান্নান, মো. বাশারুজ্জামান, খিঁলক্ষেতের তাহমিদ রহমান সাফি, বনানীর তাওসিফ হোসেন, গুলশানের নিকেতনের আরাফাত হোসেন তুষার, ধানমন্ডির জিগাতলার বাসিন্দা জুনুন শিকদার, রেজত রানা ফারুক সজল (২২)।

দিনাজপুরের পার্বতীপুরের পাওয়ার কলোনির সানোয়ার হোসেনের ছেলে, থাকতেন ঢাকার বনানীতে; মো. মামুন হোসেন রায়হান, ঝালকাঠির নলসিটির খাজারিয়ার মো. শাহজালাল হাওলাদারের ছেলে, থাকতেন ঢাকার মহাখালীর জিয়াউর রহমান মোড়ের একটি বাসায়; বাদল পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের শ্রীনগরের বাসিন্দা, থাকতেন উত্তরার প্রেম বাগান মোড় এলাকায়, মো, মুসা গাজী (৩০), পটুয়াখালীর ইটবাড়িয়া মোহন মিয়ার ছেলে, থাকতেন আশুলিয়ার জিরানিবাজারে; মো. আজাদ হোসেন (২৮), গ্রামের বাড়ি পঞ্চগড়ের ভোদায়, থাকতেন আশুলিয়ার জামগড় এলাকায়; মো. সোহেল রানা (২৩), গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী, থাকতেন আশুলিয়ার গৌরিপুর এলাকায়; সুজন বগুড়ার গাবতলীর বাসিন্দা; রওশন আলী কাজী সাতক্ষীরার দেবহাটার বাসিন্দা, মো. ফিরোজ মিয়া ব্যাপারি (২৬) নোয়াখালীর তিলতলার বাসিন্দা, মো. জাহাঙ্গীর আলম (২৬), তার গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠি সদরে, থাকতেন আশুলিয়ার বুড়িরবাজার এলাকায়; আমান উল্লাহ আশিক (২০) আশুলিয়ার ঘোষবাগ এলাকার বাসিন্দা, মো. ইউসুফ আলী মানিকগঞ্জের বরপাড়ার বাসিন্দা, থাকতেন আশুলিয়ার ডেন্ডাবর; মো. আসাদুজ্জামানের গ্রামের বাড়ি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, থাকতেন আশুলিয়ার কাঠগড়ায়; মো. মেহেদি হাসানের (১৮) গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার হোমনা, উত্তরার রাজউক কলেজের ছাত্র তিনি; মো. শামীম রেজা উত্তরার বাসিন্দা, মো. রিহাব ঢাকার বাসিন্দা, মো. রিয়াদ ঢাকার বাসিন্দা, রোমিও (১৬), গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়ায়, ঢাকার ইয়ারলি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ছাত্র তিনি; সাগর ঢাকার বাসিন্দা, মো. ইয়াছিন হোসেন চঞ্চল (২৪) নারায়গঞ্জের ফতুল্লার বাসিন্দা, থাকতেন টঙ্গীর চরাগআলী মার্কেটে, মো. সেলিম (২৫) গাজীপুরের কাপাসিয়ার বাসিন্দা।

মো. মাহমুদুল আহসান রাতুল (২৩) ঢাকার আদাবরের বাসিন্দা, রাহাত বিন আব্দুল্লাহ (২৬) যশোর কোতোয়ালির বাসিন্দা, মো. ফিরোজ মিয়া (২৩) ঢাকার মোহাম্মদপুরে থাকতেন, মতিঝিলের তময় (২০), যাত্রাবাড়ীর মো. জাকির হোসেন (২৮), আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে আব্দুল্লাহ, লালবাগের সাদমান হোসেন পাপন (২৪), কেরাণীগঞ্জের মো. মোতালেব হোসেন, কিশোরগঞ্জের ভৈরবের বাসিন্দা সোহাগ মিয়া (২৮), সাব্বির (২২) ঢাকার মোহাম্মদপুরে থাকতেন, মাহমুদুল রহমান কাজল (২৫) ঢাকার কলাবাগানের বাসিন্দা, আদনান (১৯) কক্সবাজার সদরের বাসিন্দা, থাকতেন কলাবাগানে; মো. হাবিবুর রহমান (২৫) আশুলিয়ায় বাসা, হাফেজ মো. আতিকুর রহমান (২৪) ঢাকার বনানীতে বাসা, সাইফুল ইসলাম শাকিল (৩০) ঢাকার উত্তর শাহজাহানপুরে বাসা, বেলাল মোল্লা (২২), গ্রামের বাড়ি নড়াইলের নলদী, থাকতেন ঢাকার মুগদায়; ওমর হাসান বাবু ওরফে শাহজালাল খিঁলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ায় বাসা, মো. আনিস হাওলাদার (২৮) ঢাকার বনশ্রীর বাসিন্দা, মো. রাসেল (২২) খিঁলগাঁওয়ের ভূঁইয়াপাড়ার বাসিন্দা, ছানাউল্লাহ (২৪) রমনার বাসিন্দা, এসএম তাহসান (৩২) কাকরাইলে বাসা, মো. সিদ্দিক আলী (২০) রমনার আমবাগানে বাসা, মো. জাহাঙ্গীর আলম মগবাজারে বাসা, মো. ইমরান (২২) ঢাকার পল্লবীতে বাসা, মিরপুরের মনোয়ার হোসেন সবুজ (৩০)।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের বাসিন্দা মো. বাদশা আলী (২৫), মো. সুমন (২৮), মো. মোস্তফা (২৬), চুয়াডাঙ্গার জীবননগরের মো. শামসুল হক (২৮), দামুড়হুদার মো. ফরহাদ হোসেন (২৮), ঝিনাইদহের খন্দকার পাড়ার মো. সোহেল (৩০), কলেজপাড়ার মো. মামুন রায়হান (২৫), বড়কামারকু-ের মো. সোহেল রানা (২৭), তেঁতুলবাড়িয়ার মো. দুরন্ত (২৬), হলিধানীর মো. রাশেদুজ্জামান (২৮), নিজপুটিয়ার মো. সজল খান (২০), চরখাজুরার মো. দেলোয়ার হোসেন দুলাল (৩০) ও মো. গোলাম আযম ওরফে পলাশ (৩২), মান্দারবাড়িয়ার মো. সোহান হোসেন (২৫), গোয়ালপাড়ার মো. শামীম আলী (২৬), কালুহাটির মো. আশিকুর রহমান ওরফে রিপন (২৪) ও মো. আক্তারুজ্জামান, কাশিমপুরের মো. মোজাম্মেল মোল্লা (২৮), কালীগঞ্জের মাজেদুল হক (৩৫), মো. আবু সাঈদ, মো. হাসান আলী (৩০), মহেশপুরের মো. আব্দুর সালাম (৩০), কাচারিতেলার মো. আতিয়ার রহমান (৩০), শৈলকূপার মো. মাসুম আলী (২৪), মো. মজিবর খাঁ (২৮), মো. উজ্জ্বল হোসেন (২৫), মো. নাঈম হোসেন (২৫), মো. ওয়াসিম আকরাম (২৫), মো. রবিউল ইসলাম (২৫), মো. রফিকুল ইসলাম (২২), মো. তোতা (২৫), হরিণাকু-ুর মো. শফিকুল ইসলাম (২৭), সাতক্ষীরার তালার মো. রাশেদ গাজী (২৩)।

চট্টগ্রামের বোয়ালখালীর আজিউর রহমান (২২), চকবাজারের সানাউল্লাহ ইমতিয়াজ (২২), আব্দুর রহিম (২৮), পাঁচলাইশের মো. শাহজালাল শামীম (৩১), মো. মামুন (২৮), আবু তাহের ওরফে পলাশ (২২), পতেঙ্গার জানে আলম (৩৩), ডবলমুরিংয়ের আজিজুর রহমান (১৮), ফরিদুল হক (১৯), রাশেদুল ইসলাম (৩৩), মোজাফ্ফর হোসেন ওরফে বাবু (২০), সুজন (২১), জসীমউদ্দীন (৩৫), শাহজাহান, ফয়সাল, আকবর শাহ থানার হাসান কাউসার (২৫), মিলাদ (৩২), ডা. ইমরান হোসেন (২৭), আসিফ ইকবাল (৩৪), সদরঘাট থানার মানিক হোসেন (২৬), মো. সবুজ (২৫), মো. জুয়েল (২১), চান্দগাঁওয়ের জাবেদ (৩২), পাহাড়তলীর মো. আবু সালেহ রাসেন (২৮), মো. রাজু (২০), ওমর ফারুক (১৯), এনামুল হক সোহেল (২৮), মো. রিয়াজ (২১), শামীম আহমদ (২৫), মো. তাজুল ইসলাম রুমেল (৩৮), হাটহাজীরর মো. নিয়াজ মোরশেদ রাজা, মীরসরাইয়ের নুরুল হুদা (৩১), জরুল ইসলাম, গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের মো. মিন্টু মিয়া (৩৫), ফেনী সদরের মো. সাখাওয়াত হোসেন (১৮), কাজী মহিবুল ইসলাম (৩৪), ওমর ফারুক (২৫), মো. ইসরাফিল, আশিক, রাশেদ (২৫), তাইফুল ইসলাম, রেজাউর রহমান রাজু, দাগনভূঁইয়ার মো. রেদোয়ানুল আজাদ রানা, পরশুরামের মো. ফোরকান চৌধুরী, ছাগলনাইয়ার সাজ্জাদ হোসেন পারভেজ (৩৫)।

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আমির হোসেন (২৮), চন্দনাইশের আসিফ আদনান, চাঁটখিলের মো. হাবিবুর রহমান ওরফে ইয়াসিন, মো. মারজুক হায়দার জাহিন (১৬), মো. মিন্টু শেখ ওরফে বৈরাগী মিন্টু ওরফে মিন্টু খাঁ (২৭), কুমিল্লা সদরের আব্দুল্লাহ ইবনে সিরাজ (২০), মো. মামুন (২৫), মাহবুব (৩০), আব্দুল সালাম (২৪), সাদ্দাম হোসেন (২২), এহসানুল হক কাউসার (২৬), রাজন (২২), ডা. কাজী মো. জহির (৩০), মাসুদ পারভেজ ওরফে মাদুদ (২৩), বড়ুরার মেহেদি (২৭), মো. জহির ইসলাম চৌধুরী, রাউজানের আসিফউদ্দৌলা আসিফ (২৭), চান্দিনার আলী হোসেন তানভীর (২৯), নাঙ্গলকোটের সাইফুল ইসলাম (২৫), কুষ্টিয়ার মিরপুরের মো. মাহিদুল ইসলাম (১৭), পাবনার আমিনপুরের মো. রফিক মোল্লা (২৫), টাঙ্গাইলের গোপালপুরের মো. আব্দুল্লাহ, বগুড়ার শাহজাহানপুরের একেএম সিয়াম (১৮), রংপুর কোতোয়ালির মো. শামীম মিয়া (২৪), শায়েস্তা খাঁন (২০), সাব্বির আহমেদ আনন্দ (২৮), মো. রেজাউল করিম (২৮), মো. ইকবাল হোসেন (২০), মো. সাদ্দাম ইকবাল (২১), মো. নজরুল ইসলাম (২২), সরকার রোডের রেজোয়ানুর রহমান (২০), সেনানিবাসের মো. সাঈদ হোসেন (২০), হবিগঞ্জের মাধবপুরের মো. নাহিদুল ইসলাম ঈমন, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদির মো. রিপন মিয়া (১২), ভৈরবের মো. রহমাতুল্লাহ (১৯), মো. আজিজুল হক (২২), শাহজুদ্দিন (১৯), মো. নাহিদ ওরফে নিপু (২০), মো. মান্নান (১৫), মামুন মিয়া (২৪), মো. কাউসার আহমেদ সৌরভ (১৫), আল ইসলাম (১৫), মো. ছোবহান মিয়া (১৯), রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের মো. শফিউল ইসলাম ওরফে প্রিন্স ওরফে কম্পিউটার নাইম, পাংশার রামকোলের আরিফুল ইসলাম, সিলেট বিয়ানিবাজারের তামিম আহমেদ চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের মো. সাইফুল্লাহ ওজাকি, গাজীপুরের মো. মুহিবুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের নাজিবুল আনসারী, লক্ষ্মীপুরের আটিয়াতলীর এটিএম তাজউদ্দিন, বরগুনার বেল্লাল হোসেন, ঝিনাইদহের মহেশপুরের বাপ্পি।

নীলফামারির কিশোরগঞ্জের মো. রহমাতুল্লাহ (রাবি শিক্ষার্থী), সৈয়দপুরের আব্দুল্লাহ, চাঁদপুরের কচুয়ার সোহানুর রহমান, ফরিদগঞ্জের মোয়াজ্জেম হোসেন, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার একেএম মেহেদি হাসান, কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাদল, কুড়িগ্রাম সদরের মফিজুর রহমান, সুনামগঞ্জ সদরের মোসাজাদ হোসেন (৪৫), কক্সবাজার সদরের খায়রুল আমিন ওরফে পুতিক্যা, রামুর মো. ইমরুল, সিলেট জকিগঞ্জের মো. ছাদিকুর রহমান জুবের (২৬), বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জের বাদুড়তলার মো. খোরশেদ আলম (৪৫), সুনামগঞ্জের সৈয়দপুরের সৈয়দ জাহাঙ্গীর মিয়া, মো. আবির হোসেন, টাঙ্গাইলের গোপালপুরের মো. হৃদয়, মোস্তফাপুরের শাহীন, লালমনিরহাটের পাটগ্রামের হাফিজ মাহমুদ মিলন, ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার মো. রবিউল, নগরকান্দার মো. আল আমিন (১৭), চাঁদপুর সদরের মো. ইয়াসিন খাঁন, মতলবের সাইফুল ইসলাম নোমান, ঝিনাইদহের মহেশপুরের ওয়াফিল, টেকনাফের মো. ইউসুফ, যশোর মনিরামপুরের আমানুল্লাহ ও কামরুল জামান, কামাল হোসেন, সারাত আলী, হাসানুর রহমান, ইকবাল হোসেন, তৌহিদুল ইসলাম, পীরবক্স, তপন, শাহ আলম, হাসান আলী, ফারুক হোসেন, সুমন হোসেন, মাসুদুর রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের সদর উপজেলার মো. নুরুজ্জামান আরিফ (২৩), মো. কামরুজ্জামান টুটুল (২৩)।

এছাড়া ঢাকা সেনানিবাসের কানিশালি এলাকার বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত মেজর আব্দুল মান্নান চৌধুরীর ছেলে আফিফ মানসিফ চৌধুরী, কাফরুলের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত মেজর ডা. কবিরের ছেলে শামীম রেদোয়ান এবং কচুক্ষেতের রাধিন ফেরত এসেছেন বলে র‌্যাব জানিয়েছে।

গত ১ জুলাই গুলশানে ক্যাফেতে হামলা চালিয়ে ১৭ বিদেশিসহ ২০ জিম্মিকে হত্যার পর কমান্ডো অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গি বেশ কিছু দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন বলে তাদের পরিবারের ভাষ্য।

এর ছয়দিনের মাথায় ঈদের সকালে কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় পুলিশের তল্লাশি চৌকিতে হামলা চালিয়ে নিহত আবীর রহমানও কয়েক মাস ধরে নিখোঁজ ছিলেন।

গুলশানে হামলাকারীদের তিনজন নিবরাজ ইসলাম, মীর সামেহ মুবাশ্বের ও রোহান বিন ইমতিয়াজ এবং শোলাকিয়ায় হামলাকারী আবীর ছিলেন ঢাকার উঁচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। তাদের দুজনের নিখোঁজের তথ্য জানিয়ে কয়েক মাস আগেই থানায় জিডি করেছিল পরিবার।

এছাড়া ওই হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের নামে একটি ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশে আরও হামলার হুমকিদাতা তিন যুবকও বেশ কিছুদিন ধরে নিখোঁজ বলে পরিচিতরা জানান।

নিখোঁজ তরুণ-যুবকদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি প্রকাশের পর ঘরছাড়াদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়।

এরমধ্যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যে ১০ জনের তালিকা প্রকাশ করে, তাদের কয়েকজনের পরিবারও ছেলে নিখোঁজের তথ্য জানিয়ে থানায় জিডি।

নিখোঁজদের অনুসন্ধানে গিয়ে ঢাকার এক চিকিৎসকের পুরো পরিবার নিয়েই উধাও হওয়ার তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন জেলা থেকেও সাম্প্রতিক সময়ে নিখোঁজ তরুণ-যুবকদের বিষয়ে তথ্য আসতে থাকে।

এ প্রেক্ষাপটে র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ সোমবার বগুড়ায় এক সমাবেশে বক্তব্যে কেউ জঙ্গিজীবন থেকে ফিরে এসে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করলে তাকে ১০ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, “যে সমস্ত জঙ্গি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবে তাদের ১০ লাখ টাকা পুরস্কারসহ তাদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে।

“এছাড়া যে সমস্ত মানুষ জঙ্গি তৎপরতার খবর দেবে তাদের পরিচয় গোপন রেখে ৫ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।”

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!