1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
পৃথিবীকে গুরুত্ব দিয়ে এডিবির সেফগার্ড পলিসি সংশোধনের দাবিতে সুনামগঞ্জে অভিনব কর্মসূচী পরকীয়ার অভিযোগে স্ত্রীকে খুন করার ঘটনায় স্বামীর যাবজ্জীবন চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২.২ ডিগ্রি অব্যাহত! সুনামগঞ্জে প্রাণ ও প্রকৃতির সুরক্ষায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপন কার্যক্রম শুরু গরমে অতি উচ্চ ঝূকিতে শিশুরা, ইউনিসেফের সতর্কতা কক্সবাজারে কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে জানতে চান হাইকোর্ট সোনার দাম ২১০০ টাকা কমলো প্রতি ভরিতে সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ভুতুড়ে বিলে দুশ্চিন্তায় দিনমজুর কবীর দিরাই-শাল্লায় উপজেলা নির্বাচনে প্রতীক পেলেন ২৯ প্রার্থী সুনামগঞ্জের চার উপজেলায় ৫৫জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ

বোর ধান কাটা ও ধান ক্রয়ে সমন্বিত পরিকল্পনা এনে দেবে সফলতা

  • আপডেট টাইম :: সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২০, ১.৩৯ পিএম
  • ২৫৫ বার পড়া হয়েছে

।। সাইফুল আলম (ছদরুল)।।
মহামারি আকারে দেখা দিয়েছে করোনা ভাইরাস। সারা বিশ্বের মানুষ এই প্রানঘাতি করোনার আতঙ্কে উদ্ধিগ্ন ও অসহায় আর সামনের সারিতে থেকে এই প্রানঘাতি ভাইরাসের বিরুদ্ধে জীবন বাজী রেখে লড়াই করে যাচ্ছেন ডাক্তার,নার্স ও গবেষকগন ।মৃত্যুর মিছিলে প্রতিদিন যুক্ত হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ ।বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী প্রানঘাতি এঈ করোনার হাত থেকে রক্ষার বর্তমানে একম্ত্রা উপায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা , লকডাউন মেনে চলা ।কানাডা ফ্রান্স বৃটেন অথবা উরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোর নিকট লকডাউন মেনে চলা যতটা সহজ এশিয়ার সকল দেশে নাগরিকদের খাদ্যসহায়তা দিয়ে কতটা কার্যকর করা যাবে প্রশ্ন থেকেঈ যায় এ প্রসংঙ্গে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্যসেন বলেছেন “খাবার দিতে পারলে লক ডাউন সফল হবে “।যদিও সরকারী ও বেসরকারী ২৫ এপ্রিল সাধারণ ছুটি ঘোষনার পরহতে ত্রান কার্যক্রম অব্যাহত আছে তথাপি প্রতিদিন সংবাদপত্রের পাতা থেকে দেখা যাচ্ছে লকডাউন ভেঙ্গে খাবারের দাবিতে রাস্তায় নেমে এলো দিনমজুররা “
করোনার কোপ পড়বে ১৭০ দেশের মাথাপিছু আয়ে: আইএমএফ ১১ এপ্রিল ২০২০, প্রথম আলো ১৯৩০ সালের মহামন্দার পর সবচেয়ে খারপ সময় পার করছে বিশ্ব অর্থনীতি আইএমএফ“ ইত্তেফাক ১১-ঈ এপ্রিল দ সোয়া দুই কোটি মানুষের ঘরে কোনো খাবারই নেই: ব্র্যাক” মসকাল ১১-ঈ এপ্রিল “ত্রাণের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ“১০-ঈ এপ্রিল ডেঈলী ষ্টার বাংলাদেশের উন্নয়নে কৃষকের ভূমিকা বলে শেষ করা যাবে না। তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে আজকের অনেকটা খাদ্যে উদ্বৃত্ত বাংলাদেশ কোনো জিয়নকাঠির ছোঁয়ায় হয়নি। এর পেছনে রয়েছে কৃষকের অক্লান্ত পরিশ্রম। গত এক দশকে বাংলাদেশে কৃষির গর্ব করার মতো যে অর্জন হয়েছে তার পেছনে সরকারের অবদানও প্রশংসা করার মতো। এ ছাড়া রয়েছে বাংলাদেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের অগ্রযাত্রা আর সম্প্রসারণ কর্মীদের পরিশ্রম।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর তাদের এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বোরো ধানসহ অন্যান্য রবি ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরে দেশে বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৪ লাখ ৩৬ হাজার টন। সারা দেশে ৪১ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৮ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে, যার প্রায় ২৩ শতাংশ ৭টি জেলার হাওরাঞ্চলে অবস্থিত। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রের বরাত দিয়ে ৭ এপ্রিল একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- হাওরাঞ্চলের ৭ জেলায় চলতি বোরো মৌসুমে ৯ লাখ ৩৬ হাজার ১০১ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। চাল উৎপাদনে দেশ বর্তমানে স্বনির্ভরতার দ্বারপ্রান্তে উপনীত হলেও তা বাহ্যিক আঘাত (বীঃবৎহধষ ংযড়পশ) সহ্য করার ক্ষমতা রাখে না। এর উদাহরণ দিতে বেশি দূর যেতে হবে না। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মার্চ মাসে অকাল বন্যায় সিলেটের হাওরাঞ্চলে বোরোর উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সরকারি হিসাবে এ ক্ষতির পরিমাণ ধরা হয় ১০ লাখ টন, যদিও বেসরকারি হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ১৫ থেকে ২০ লাখ টন। সরকারের বোরো উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার (১ কোটি ৯১ লাখ টন) বিপরীতে উৎপাদন ১০ লাখ টন কমে যাওয়ায় এবং চাল আমদানিতে উচ্চ শুল্কহারের (২৮ শতাংশ) কারণে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে চাল আমদানির পরিমাণ পূর্ববর্তী বছরগুলোর তুলনায় সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসায় (ওই অর্থবছরে শুধু বেসরকারি খাতে ১ লাখ ৩৩ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়) ২০১৭-১৮ অর্থবছরের শুরুতে দেশের কমবেশি ৮০ শতাংশের বেশি মানুষের প্রধান খাদ্য মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৫০-৫২ টাকায় পৌঁছায়, যা অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে ফেলে। মাঝারি ও চিকন চালের দাম ছিল আরও অনেক বেশি। চালের ঘাটতি মেটাতে এবং দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকার বেসরকারি খাতে চাল আমদানি উৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। চাল আমদানির ওপর পুরো শুল্ক (২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এবং ৩ শতাংশ রেগুলেটরি ডিউটি) রহিত করা হয়। তাছাড়া, সরকারি খাতেও ১৫ লাখ টন চাল আমদানির উদ্যোগ নেয়া হয়। দ্বিতীয়ত, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা দেখছে। সংস্থাটি এজন্য একাধিকবার সতর্কবার্তা জারি করেছে। অতিসম্প্রতি জারিকৃত সতর্কবার্তায় সংস্থাটি বলেছে, করোনাভাইরাস মহামারীর প্রকোপে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।এ অবস্থায় বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। ফলে অনেক দেশে ভোক্তারা খাদ্যপণ্যের সরবরাহ সংকটে পড়েছেন। এ পরিস্থিতিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ভোক্তারা ঝুঁকেছেন অতিরিক্ত খাবার ক্রয়ে, যা তারা আপৎকালের জন্য মজুদ করছেন। অন্যদিকে মহামারীর মধ্যে জনগণকে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার সরবরাহের তাগিদে খাদ্যপণ্য রফতানি বন্ধ করার পরিকল্পনা করেছে বিভিন্ন দেশ। একই পথে হাঁটছে এশিয়ার শীর্ষ চাল রফতানিকারক দেশগুলোও। ফলে এ অঞ্চল থেকে খাদ্যপণ্যটির রফতানি হুমকির মুখে পড়তে পারে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থা দীর্ঘস্থায়ী হলে অনেক দেশ চরম খাদ্য সংকটে পড়বে।“সুকন্ঠ ১২/৪/২০২০
“দুর্যোগ পরিস্থিতিতে কী করতে হবে, তা নিয়ে আমাদের সাফল্যজনক মডেল আছে। আমরা আইলা–সিডর–বন্যা মোকাবিলায় সফল। আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২ আছে। এই আইনের শুরুতে বলা আছে, ‘যেহেতু দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে দুর্যোগের ক্ষতিকর প্রভাব সহনীয় পর্যায়ে আনিয়া সার্বিক দুর্যোগ লাঘব করা, দুর্যোগ–পরবর্তী পুনরুদ্ধার ও পুনর্বাসন কর্মসূচি অধিকতর দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করা, দুর্দশাগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা প্রদান করা এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কার্যক্রমকে সমন্বিত, লক্ষ্যভিত্তিক ও শক্তিশালী করাসহ দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাঠামো গড়িয়া তুলিবার নিমিত্ত বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়।’ সে অনুযায়ী কি দর্যোগ মোকাবিলাকাঠামো কাজ করছে? আইনের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শুরুতে বলা আছে, ‘(১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও ব্যক্তিবর্গকে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নীতিমালা ও পরিকল্পনা প্রণয়নে এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে দিকনির্দেশনা প্রদানের নিমিত্ত জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল নামে একটি কাউন্সিল থাকিবে।’ এই কাউন্সিলে প্রধানমন্ত্রীসহ প্রায় সব মন্ত্রণালয়, সব বাহিনীর প্রধান, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ অনেকেই থাকবেন। তাঁদের কাজ হবে, ‘(ক) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নীতিমালা ও পরিকল্পনা সংক্রান্ত কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান’ এবং তার বাস্তবায়নে সম্ভব যা কিছু তা করা। আর এটা হবে ‘বহু সংগঠনভিত্তিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি’। এর অধীনে সিটি করপোরেশন থেকে শুরু করে জেলা–উপজেলা–পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি’ এবং ‘দুর্যোগ সাড়াদান সমন্বয় গ্রুপ’ গঠনের কথা বলা আছে। এ ধরনের কমিটি গঠিত থাকবারও কথা। অর্থাৎ কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সমন্বিতভাবে কাজের পদ্ধতি তৈরি করা। এই আইন অনুযায়ী কাজ করা গেলে করোনাভাইরাসজনিত দুর্যোগে আমরা আরও কার্যকরভাবে মানুষকে সাহায্য করতে পারব।“
*মহামারি করোনা ভাঈরাসের প্রাদূর্ভাবের কারনে চলতি বোর মৌসূমের ধানকাটা শ্রমিক সংকট কিভাবে মোকাবেলা করা যায় এ নিয়ে উদ্ধেগ উৎকন্ঠায় দিন কাটচ্ছেন হাওরাঞ্চলের কৃষকগন । এঅঞ্চলের ধানকাটার অথিত অভিজ্ঞতা আছে যে গ্রামের কৃষকগন যৌথভাবে পালাক্রমে সমবায় পদ্ধতিতে ধান কাটতেন এতে করে অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়োগ প্রয়োজন ছিলনা কৃষকগন সউদ্দোগে পালাক্রমে ধানকাটতেন । শ্রমিক সংকট এভাবে দূর করতেন কৃষকগন ।(গ্রামের ভাষায় এঈ পদ্ধতিকে বলা হয় বালা দেয়া )
*ছুটি অথবা লক ডাউনের ফলে শহরাঞ্চলের সকল শ্রমিকগন বর্তমানে গ্রামে অবস্থানরত,সরকারী প্রনোদনা ও উদ্ধিপনা পেলে সকল শ্রমিক ভাইদের ধান কাটার কাজে অতি সহজে নিয়োগ দেয়া সম্ভব ।প্রয়োজন প্রবিন কৃষকদের সহিত সরকারী সমন্বিত উদ্দ্যোগ ।
*যে সকল শ্রমিকগন ধানকাটার কাজে আতœনিয়োগ করবেন প্রথমে তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার নি:শ্চয়তা বিধান করা জরুরী এব্যপারে সরকারের মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য কর্মীদের সক্রিয় করা প্রয়োজন ।
* যেহেতু ধান চাষের লক্ষ্য মাত্রা ও উৎপাদন লক্ষ্য মাত্রা নিরুপন করা আছে সেহেতু কৃষি অধিদপ্তরের সহায়তায় হাওরের আকার, আবস্থান, ধানের জাত নির্নয় করে কোন ধান আগে কোন ধান পরে কাটা হবে সেই অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়ন করা যেতে পারে ।
*বিশ্বমন্দার কবল হতে দেশের খাদ্য খাটতি লাঘবের লক্ষ্যে চাল ক্রয়ের লক্ষ্য বদল করে কমপক্ষে ৫০ লক্ষ্য মেট্রিক টন শুধু ধান সরকারী ভাবে ক্রয়করা সময়ের দাবী (সরকারী ধান মিল মালিকের নিকট থেকে ভাঙ্গানো যবে ) ধান মজুদের গুদাম সংকট মোকাবেলায় বড় কৃষকের গুদাম এবং মিলারদের গুদাম সরকারী নিয়ন্ত্রনে নিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে প্রয়োজনে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের পশ্চিম বঙ্গ রাজ্যের অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করা যেথে পারে ।মহামন্দার অথিত অভিজ্ঞতায় বলা যায় আড়ৎদার,মজুতদারদের সুযোগ দেয়া যাবেনা ,মহামন্দার সময়ে মজুতদারেরা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ অনাহারে মারা যায় কিন্তু ব্যবসার নিয়ম বজায় রাখার জন্য খাদ্য সামগ্রী সমূদ্রে ফেলে দেয়ার নজিরও পৃথিবীতে কম নয় ।এটা তাদের মৌলিক চরিত্র ।কাজেই চলতি বৎসরে মিল মালিক কিংবা ফঁড়িয়াদের সুযোগ না দিয়ে জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে খাদ্য অধিদপ্তরের নিতিমালা পরিবর্তন জরুরী ।কোন অবস্থাতেই শিয়ালের নিকট মোরগ ভাঘে দেয়া যাবেনা ।গত বৎসর গোটা জাতি দেখেছেন বাজার থেকে বাজারে ঘুরেও কৃষকগন ধানের উপযুক্ত মূল্য থেকে কিভাবে বন্চিত হয়েছেন , একই ঘটনার পূনরাবৃত্তি আমরা আশাকরিনা । সুযোগ পেলেঈ মানুষকে চরম বিপাকে ফেলে দিতে মজুতদাররা কার্পন্য করবেনা । আশার দিক হচ্ছে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইতিমধ্যে ঘোষনা করেছন ধান কাটার শ্রমিকদের রিলিফের ব্যবস্থা করবেন ।বাস্তবে ঘোষনার প্রতিফলন ঘটালে অধিক উৎসাহের শ্রমিকগন সহিত ধান কাটায় আতœনিয়োগ করবে । পরিশেষে বলা যায় বিশ্ব বাস্তবতা ও জাতীয় স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সরকারী বেসরকারী সমন্বিত দূর্যোগকালীন ঐক্য গড়ে তড়িৎ বাস্তবমূখী ভূমিকা গ্রহন্ জরুরী।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!