সম্প্রতি আমার (রিটন রায়) নামে চেক ডিজঅনার সংক্রান্ত একটি মামলায় রায় হয়েছে এই মর্মে কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে বলে আমি ঘনিষ্টজন সূত্রে অবগত হই। এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেয়ার চেষ্টা করে আমি পেরেছি যে, জনৈক মকতুবুর রহমান আমার নামে এই মামলাটি দায়ের করেছেন যা সর্বৈব মিথ্যা। বাদী অভিযোগ করেছেন যে, ২০১৪ সালে আমি উনাকে প্রাইম ব্যাংকের একটি ২০ লক্ষ টাকার চেক দিয়েছি। অথচ প্রকৃত ঘটনা হলো ২০১৩ সাল থেকে আমি যুক্তরাষ্ট্রে বাস করছি। আমার জীবন ও সম্পদের প্রতি হুমকী থাকায় আমি আমার পরিবার ও স্বজনদের রেখে আমি দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়ে এখানে প্রবাসে দুর্বিসহ জীবন-যাপন করছি। শারীরিক ভাবেও আমি দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত। স্বার্থান্বেষী একটি গোষ্ঠী আমাকে দেশছাড়া করেও ক্ষ্যান্ত না হয়ে আমার সম্মান নষ্ট করার জন্য এ ধরণের মিথ্যা ও নেতিবাচক কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছে। দেশে থাকাকালীন এই চক্রের অনেকেই নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছিল। সফল না হয়ে আমার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে, এমনকি আমাকে একাধিকবার মেরে ফেলার হুমকীও প্রদান করে । ওদের ক্ষমতা ও অব্যাহত চক্রান্তের মুখে আমি অসহায় হয়ে এক পর্যায়ে দেশ ত্যাগ করি।
আমি যথাসময়েই এদের সবার পরিচয় প্রকাশ করবো এবং আইনিভাবেই আমার বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করবো।
চেক ডিজ অনার মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা সংক্রান্ত মামলায় রিটন রায়ের প্রতিবাদ
সম্প্রতি আমার (রিটন রায়) নামে চেক ডিজঅনার সংক্রান্ত একটি মামলায় রায় হয়েছে এই মর্মে কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে বলে আমি ঘনিষ্টজন সূত্রে অবগত হই। এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেয়ার চেষ্টা করে আমি পেরেছি যে, জনৈক মকতুবুর রহমান আমার নামে এই মামলাটি দায়ের করেছেন যা সর্বৈব মিথ্যা। বাদী অভিযোগ করেছেন যে, ২০১৪ সালে আমি উনাকে প্রাইম ব্যাংকের একটি ২০ লক্ষ টাকার চেক দিয়েছি। অথচ প্রকৃত ঘটনা হলো ২০১৩ সাল থেকে আমি যুক্তরাষ্ট্রে বাস করছি। আমার জীবন ও সম্পদের প্রতি হুমকী থাকায় আমি আমার পরিবার ও স্বজনদের রেখে আমি দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়ে এখানে প্রবাসে দুর্বিসহ জীবন-যাপন করছি। শারীরিক ভাবেও আমি দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত। স্বার্থান্বেষী একটি গোষ্ঠী আমাকে দেশছাড়া করেও ক্ষ্যান্ত না হয়ে আমার সম্মান নষ্ট করার জন্য এ ধরণের মিথ্যা ও নেতিবাচক কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছে। দেশে থাকাকালীন এই চক্রের অনেকেই নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছিল। সফল না হয়ে আমার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে, এমনকি আমাকে একাধিকবার মেরে ফেলার হুমকীও প্রদান করে । ওদের ক্ষমতা ও অব্যাহত চক্রান্তের মুখে আমি অসহায় হয়ে এক পর্যায়ে দেশ ত্যাগ করি।
আমি যথাসময়েই এদের সবার পরিচয় প্রকাশ করবো এবং আইনিভাবেই আমার বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করবো।