1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০৯:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
এমপি মানিকের ছোট ভাইয়ের ইন্তেকাল বৃহস্পতিবার জানাজা আজ মহান মে দিবস ধর্মপাশায় ইউপি সদস্যের শূন্য পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে কণ্ঠশিল্পী পাগল হাসানের ঘর নির্মাণ করে দেবেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান বেনজিকে গ্রে ফ তা রে দাবীতে সিলেটে দু র্নী তি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামে গণজমায়েত ও মিছিল সিলেটে যুবদল সভাপতি টুকুকে কারাগারে প্রেরণের প্র তি বা দে বি ক্ষো ভ মিছিল হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ মুখোমুখি সং ঘ র্ষে প্রাণ গেল ২ জনের লন্ডনে চুপিসারে ‘দ্বিতীয় প্রাক-বিয়ের অনুষ্ঠানে’ অনন্ত-রাধিকা! আবাহনীর জয়কে থামিয়ে দিতে মাঠে নেমেছেন সাকিব ঝিনাইদহে উপনির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন হিরো আলম

দেশে দারিদ্র্যের হার ২১ দশমিক ৮ শতাংশ

  • আপডেট টাইম :: মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯, ৫.০৮ এএম
  • ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক ::
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১৮ এর প্রক্ষেপণ অনুযায়ী বর্তমানে দেশে দারিদ্র্যের হার ২১ দশমিক ৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
সোমবার (১৩ মে) আগারগাঁওয়ে বিবিএস ভবনে হাইজহোল্ড ইনকাম এন্ড এক্সপেনডিচার সার্ভে (হায়েস) প্রকল্পের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদন প্রকাশ করেন, বিবিএসের মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েন। এ সময় প্রকল্প পরিচালক ড. দিপংকর রায়, পরিচালক জিয়াউদ্দিন আহমেদ এবং যুগ্ম পরিচালক এ কেএম আশরাফুল হক উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৫ সালে যেখানে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪০ দশমিক শূণ্য শতাংশ, ২০১৬ সালে তা কমে দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৩ শতাংশে। ২০০৫ সালে যেখানে অতিদারিদ্র্যের হার ছিল ২৫ দশমিক ১ শতাংশ সেখানে ২০১৬ সালে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
কৃষ্ণা গায়েন জানান, ২০০৫ সালে মোট ১০ হাজার ৮০টি পরিবার, ২০১০ সালে ১২ হাজার ২৪০টি পরিবার নিয়ে জরিপ করা হয়েছিল। ২০১৬ সালে নমুনা খানার সংখ্যা বাড়িয়ে ৪৬ হাজার ৮০টি করা হয়। এই প্রকল্পের প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশ করা হয় ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে বিশ্ব দারিদ্র্য নিরসন দিবসে।
খানার আয় ব্যয়: জরিপ অনুযায়ী দেশের খানা প্রতি মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা। ২০১০ সালে ছিল ১১ হাজার ৪৭৯ টাকা। মাথাপিছু আয় ২০১৬ সালে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৯৪০ টাকা, যা ২০১০ সালে ছিল ২ হাজার ৫৫৩ টাকা। সর্বশেষ হিসেবে পরিবার ভিত্তিক ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৭১৫ টাকা। ২০১০ সালে যা ছিল ১১ হাজার ২০০ টাকা।
মাথাপিছু আয় ও ব্যয় বাড়লেও খাদ্যগ্রহণের প্রবণতা কমে এসেছে বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে মাথাপিছু ৪১৬ গ্রাম ভাত গ্রহণ করা হলেও এর পরিমাণ নেমেছে ৩৬৭ গ্রামে। ২০১৬ সালে মাথাপিছু গম গ্রহণের প্রবণতা ১৯ দশমিক ৮৩ গ্রামে। ২০১৬ সালে এর পরিমাণ ২৬ দশমিক ০৯ গ্রাম। মাথাপিছু ক্যালরি গ্রহণের ২০১৬ সালে ২ হাজার ২১০ কিলোক্যালরিতে নেমে এসেছে। ২০১০ সালে মাথাপিছু গড়ে ২ হাজার ৩১৮ কিলো ক্যালরি খাদ্য গ্রহণ করা হতো।
স্বাধীনতার পর থেকে অর্থের বড় অংশ খাদ্যে ব্যয় করা হলেও এবার খাদ্য বহির্ভূত খাতে বেশি অর্থ ব্যয় হচ্ছে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশে পরিবারগুলোর গড় অর্থ ব্যয়ের ৪৭ দশমিক ৭ শতাংশ ব্যয় হয়েছে খাদ্যে। এ সময়ে খাদ্যবহির্ভূত খাতে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৫২ দশমিক ৩০ শতাংশে। ২০১৬ সালে খাদ্য খাতে ৫৪ দশমিক ৮ শতাংশ ও অন্য খাতে ৪৫ দশমিক ২০ শতাংশ অর্থ ব্যয় হয়েছিল।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!