1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরে মালবাহী ট্রেনের সাথে যাত্রীবাহী ট্রেনের ধাক্কা ছড়ারপাড়ে ছু রি কা ঘা তে প্রাণ গেল এক কিশোরের সিলেট ও সুনামগঞ্জের ৪টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ৬৪ জন প্রার্থী বিদ্যুৎ সংকটে অতিষ্ঠ মফস্বল ও গ্রামীণ জনজীবন, বিতরণে বৈষম্য যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা গার্মেন্টস বন্ধের প্রতিবাদে বনানীতে সড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা ,যানজট শনিবার থেকে বন্ধ থাকবে যেসব জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সকালেই মুন্সীগঞ্জের সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরল একই পরিবারের ৩ জনের প্রাণ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস,পাশাপাশি হতে পারে শিলাবৃষ্টিও সামর্থ্যের চেয়েও বেশি দিচ্ছেন তাসকিনরা, খুশি অধিনায়ক টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা দেবের হেলিকপ্টারে আগুন, কেমন আছেন দেব?

সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া হত্যার ১৪ বছর

  • আপডেট টাইম :: রবিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৯, ৪.২৫ এএম
  • ১২৯ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক ::
সাবেক অর্থমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডের ১৪ বছর পূর্ণ হয়েছে রোববার (২৭ জানুয়ারি)। বেদনাবিধুর সেই ট্র্যাজেডির কথা এখনও কেউ ভুলতে পারেননি। সেদিন তাকে লক্ষ্য করে চালানো গ্রেনেড হামলায় আহতরা এখনও কষ্টে দিনাতিপাত করছেন। বিভীষিকাময় দিনটির কথা মনে করে এখনও আঁতকে ওঠেন তারা।
এ উপলক্ষে হবিগঞ্জের বৈদ্যের বাজারে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠন এবং কিবরিয়া স্মৃতি সংসদ।
রোববার (২৭ জানুয়ারি) সকালে শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ছেলে ড. রেজা কিবরিয়া বাংলানিউজকে বলেন, দিনটি উপলক্ষে ঢাকায় কবর জিয়ারতসহ পরিবারের সবাই নীল কাপড় পরিধান করবেন।
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজারে আওয়ামী লীগের ঈদ-পরবর্তী জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলায় গুরুতর আহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী এএমএস কিবরিয়া। চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে মারা যান তিনি। তার ভাতিজা শাহ মঞ্জুরুল হুদা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলীও এ ঘটনায় নিহত হন।
গুরুতর আহত হন বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির। এছাড়াও আহত হন প্রায় ৭০ জন নেতাকর্মী। এখনও তারা আঘাতের যন্ত্রণা শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন।
ঘটনার পরদিন ২৮ জানুয়ারি তৎকালীন হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দু’টি মামলা করেন। পরে মামলা দু’টি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) হস্তান্তর করা হয়। তদন্ত শেষে ২০০৫ সালে ১৮ মার্চ শহীদ জিয়া স্মৃতি ও গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতিসহ ১০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে একটি চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দেয় সিআইডি। এ অভিযোগপত্রের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি আবেদন করেন বাদী মজিদ খান। পরে ২০০৭ সালে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য আবারও সিআইডিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
মামলার পঞ্চম তদন্তকারী কর্মকর্তা সিলেট অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মেহেরুন্নেসা পারুল সর্বশেষ ২০১৪ সালের ১৩ নভেম্বর হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, বিএনপির নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, সিলেটের বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, হুজি নেতা মাওলানা তাজউদ্দিনের ভগ্নিপতি হাফেজ মো. ইয়াহিয়াসহ আবু বকর, দেলোয়ার হোসেন, শেখ ফরিদ, আবদুল জলিল ও মাওলানা শেখ আবদুস সালামকে অভিযুক্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন। তাদের বিরুদ্ধে বোমা হামলা ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়।
এর আগে ২০০৫ সালের ১৮ মার্চ প্রথম দফায় ১০ জনের বিরুদ্ধে ও দ্বিতীয় দফায় ২০১১ সালের ২০ জুন আসামির সংখ্যা ১৬ জন থেকে বাড়িয়ে ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে দু’জন ভারতে মারা গেছেন। আর তৃতীয় দফায় আসামির সংখ্যা আরও নয়জন বাড়িয়ে এ মামলায় মোট আসামি করা হয় ৩৫ জনকে। বর্তমানে সিলেট বিশেষ ট্রাইব্যুনালে মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!