1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরে মালবাহী ট্রেনের সাথে যাত্রীবাহী ট্রেনের ধাক্কা ছড়ারপাড়ে ছু রি কা ঘা তে প্রাণ গেল এক কিশোরের সিলেট ও সুনামগঞ্জের ৪টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ৬৪ জন প্রার্থী বিদ্যুৎ সংকটে অতিষ্ঠ মফস্বল ও গ্রামীণ জনজীবন, বিতরণে বৈষম্য যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা গার্মেন্টস বন্ধের প্রতিবাদে বনানীতে সড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা ,যানজট শনিবার থেকে বন্ধ থাকবে যেসব জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সকালেই মুন্সীগঞ্জের সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরল একই পরিবারের ৩ জনের প্রাণ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস,পাশাপাশি হতে পারে শিলাবৃষ্টিও সামর্থ্যের চেয়েও বেশি দিচ্ছেন তাসকিনরা, খুশি অধিনায়ক টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা দেবের হেলিকপ্টারে আগুন, কেমন আছেন দেব?

সুনামগঞ্জে মুমূর্ষূ শিশুকে রক্ত দিয়ে বাঁচালেন ডা. সৈকত

  • আপডেট টাইম :: বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৩, ১১.০৫ পিএম
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার::
তাৎক্ষণিক রক্ত দিয়ে লিউকোমিয়া আক্রান্ত গার্মেন্ট শ্রমিক বাবার শিশু পুত্রের জীবন বাঁচিয়েছেন সুনামগঞ্জের এক তরুণ চিকিৎসক। বুধবার রাতে সুনামগঞ্জ হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক ডা. সৈকত দাস সদর হাসপাতালে গিয়ে রক্ত দিয়ে ওই শিশুর জীবন বাচান। বর্তমানে শিশুটি সিলেটের রাগীব রাবেয়া হাসপাতালে আইসিইউতে আছে।
জানা গেছে বুধবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক ডা. সৈকত দাসের চেম্বারে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার চানপুর গ্রামের গার্মেন্ট শ্রমিক বাবা তার ১৯ মাস বয়সী শিশুপুত্র গুরুতর অসুস্থ হাবিব আহমদকে নিয়ে আসেন। তিনি তার অবস্থা সংকটাপন্ন দেখে সদর হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করে দিয়ে দ্রুত রক্ত সংগ্রহের কথা জানান। কিছুক্ষণ পরে স্বজনরা এসে জানান রক্ত সংগ্রহ করতে পারছেন না। তখন হাসপাতালে নিজেই ছুটে গিয়ে তিনি ওই শিশুকে ও পজেটিভ এক ব্যাগ রক্ত দেন। রক্ত দেওয়া শেষ হবার পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটে রেফার্ড করেন। সিলেট গিয়ে ওই শিশুর পিতা মো. হাসান তার শিশুপুত্রকে নিয়ে রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে বর্তমানে আইসিইউতে আছে ওই শিশুটি।
শিশুর পিতা মো. হাসান বলেন, আমি গার্মেন্ট শ্রমিক। ঢাকায় চিকিৎসার ব্যয় ভার বহন করতে না পেরে সুনামগঞ্জে নিয়ে এসেছিলাম। বুধবার সন্ধ্যায় সে অসুস্থ হয়ে পড়লে ডা. সৈকত দাসের চেম্বারে নিয়ে আসার পর তার রক্তশুন্যতা দেখা দেয়। তখন রক্ত না পাওয়ায় ডা. সৈকত দাস নিজেই আমার মেয়েকে রক্ত দেন।
ডা. সৈকত দাস বলেন, শিশুটি লিউকিমিয়া রোগে আক্রান্ত। সে রক্ত শুন্যতায় ছিল। তার জরুরি রক্ত ছিল। অভিভাবকরা রক্ত ম্যানেজ না করতে পারায় শেষে আমি রক্ত দেই। একজন গার্মেন্ট শ্রমিকের ছেলেকে রক্ত দিতে পেরে আমি খুশি।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!